চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে পদ্মা ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

0
78

চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে পদ্মা ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন করা হয়েছে। এটি পদ্মা ব্যাংকের ৬০তম শাখা। একই দিনে আগ্রাবাদ এটিএম বুথেরও উদ্বোধন করা হয়। রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা টাকা উত্তোলন করা যাবে এ বুথ থেকে। এদিকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে জিইসি ও জামাল খান রোড উপ-শাখাও। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আগ্রাবাদ শাখার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। চট্টলার এ শাখায় গ্রাহকদের জন্য আছে আধুনিক সব ব্যাংকিং সেবা। সম্প্রতি কোর ব্যাংকিং সিস্টেম আপডেট করে পদ্মা ব্যাংক গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে আরও বেশি সহজ প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং সেবা।
আগ্রাবাদ শাখা এবং উপ-শাখাগুলোয় সব ধরনের ব্যাংক হিসাব খোলা, নগদ টাকা জমা ও উত্তোলন, চেক বই ও পে-অর্ডার ইস্যু, ক্লিয়ারিং চেক ও পে-অর্ডার জমা, আমানত ও ঋণ সুবিধা, রিয়েল টাইম অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা, ইউটিলিটি বিল জমাসহ সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা পাওয়া যাবে।
বিভিন্ন প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েও ব্যাংকটিকে এগিয়ে নিতে সক্ষম হওয়ায় কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যানসহ পরিচালনা পর্ষদকে ধন্যবাদ জানান। তিনি শুভেচ্ছা জানান সব কর্মকর্তাদের চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্রে পদ্মা ব্যাংকের ব্যাংকিং সেবা নিয়ে আসায়। গ্রাহকদের আস্থার প্রতিদান দিয়ে ব্য্যাংকিংয়ের নতুন নতুন সেবা নিয়ে আসার জন্য পরামর্শ দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি পদ্মা ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রিয়াজ খান। নতুন নতুন শাখা, উপ-শাখা ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধনের মাধ্যমে চট্টগ্রামবাসীর দোরগোড়ায় ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতেই কাজ করে চলেছে পদ্মা ব্যাংকের সব কর্মী ও দক্ষ পরিচালনা পর্ষদ। এ সময় তিনি স্মৃতিচারণ করে জানান, চট্টগ্রামে ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের লম্বা একটা সময় কাটিয়েছেন তিনি। এবার নতুন একটি ব্যাংকের শাখা খুলতে পেরে তিনি আনন্দিত। তিনি গ্রাহকদের ধন্যবাদ জানিয়ে আগামীতেও পাশে থাকার অনুরোধ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পদ্মা ব্যাংকের এসইভিপি ও সিএইচআরও এম আহসান উল্লাহ খান, এসইভিপি ও এইচওবি সাববির মো. সায়েম, ইভিপি ও সিওও সৈয়দ তৌহিদ হোসেন, এসভিপি ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রধান এম সাজিদুর রহমান মেহেদীসহ বিভিন্ন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণ্যমাণ্য ব্যক্তিসহ, সমাজকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।